
ঈদ উল ফিতরে মোট ছয়টি ছবি মুক্তি পেয়েছে। ছবি মুক্তির অনেক আগে থেকেই এই সিনেমাটি বিভিন্ন সময়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছে। এর অন্যতম হল -মডেল ও টিভি অভিনেত্রী শ্রাবস্তী দ্ত্ত তিন্নির পর্দার জনপ্রিয় নায়ক শাকিব খানের সাথে জুটিবদ্ধ হয়ে সিনেমার জগতে পদার্পন এবং নির্মানাধীন সময়ে পরিচালকের শিডিউল ফাঁসানোসহ বিভিন্ন রকম জটিলতার সৃষ্টি। ফলে নানা রকম যন্ত্রনার ইতি টেনে এই ঈদে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার ঘোষনা থেকেই সিনেমাটির প্রতি আগ্রহ তৈরী হয়েছিল। কারওয়ান বাজারে পূর্ণিমা সিনেমা হলে আগ্রহের পরিসমাপ্তি।
যে অমিত সম্ভাবনা নিয়ে গল্পের ভিত্তি স্থাপিত হয়েছিল, সেই সম্ভাবনার ভিত্তি স্থাপনের পর পরই গুড়া হতে শুরু করে এবং সিনেমা শেষ হওয়ার আগেই বাতাসে মিলিয়ে গিয়ে সচেতন দর্শককে হতাশায় ডোবায়। মাত্র তিনদিন স্থায়িত্ত্বের গল্পে একাধারে সততা, নিষ্ঠা, প্রেম-ভালোবাসা-বিরহ, হাসি-কান্না-হতাশা-আশা, ধনী-গরীব দ্বন্দ্ব-সম্পর্ক এবং ফ্যান্টাসি গল্প, অপরিণত অভিনয়, অযৌক্তিক লোকেশনে দৌড়ঝাপ আর চমৎকার চিত্রায়নের পাচটি গান মিলিয়ে বিশ বছরের পুরানো জগাখিচুড়ি নতুন করে প্লেটে হাজির করার চেষ্টায় সোহানুর রহমান সোহান সম্পূর্ন সফল - তাকে অভিনন্দন। চল্লিশ লক্ষ টাকার দেনা, মাথার উপর আতিক ভাইয়ের মৃত্যু পরোয়ানা, আতিক ভাইয়ের নেতৃত্বে সন্ত্রাসী বাহিনি এবং কোন এক এসপির নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনীর ধাওয়া থেকে বাচতে চাওয়া আরিয়ান যেভাবে পরিবারের সবার সাথে আনন্দমুখর সময় কাটায় তা বোধহয় দু:স্বপ্নেও সম্ভব হবে না। আর কাহিনীকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া প্রধাণ বাহন যে সংলাপ তা অপরিণত এবং কোন কোন ক্ষেত্রে হাস্যকর। উল্লেখ্য, চিত্রনাট্যকারও সোহানুর রহমান সোহান। বিশ বছর আগে তিনি যে কাহিনীতে সিনেমা তৈরী করেছেন, এই ২০১২ সালে সেই কাহিনীর ভূমিকাই শুধু পাল্টেছে - ট্রিটমেন্ট, চিত্রায়ন, মেক-আপ, সংলাপ, উপস্থাপন এবং কাহিনীর গতিপ্রবাহ বিন্দুমাত্রও পাল্টে নি।

জনপ্রিয় নায়ক শাকিব খান তার অন্যান্য সিনেমার চেয়ে খুব ভালো কিছু করেন নি, মন্দও করেন নি। তিনি নাচেন ভালো, সিনেমায় অভিনয়ের চেয়ে নিজেকে আকর্ষনীয় হিসেবে উপস্থাপন করে তুলতে সক্ষম হয়েছেন। একজন অভিনেতার হাতকে কাজ দিতে হয়, নাহয় ডায়লগ ডেলিভারীর সময় হাত দুটো কোমড়ে কিংবা প্যান্টের পকেটে স্থান নেয় - যা অভিনয়কে কৃত্রিম করে তোলে। পরিচালকের এ দিকে দৃষ্টি দেয়া উচিত ছিল। আর, অভিনয় এবং চরিত্রের প্রয়োজনে কানের দুল বিসর্জনের ব্যাপারে পরিচালকদের চিন্তা করা উচিত এবং শাকিব খানেরও মানসিকতা তৈরী হওয়া উচিত।
সিনেমায় সবই যে খারাপ তা নয়, অভিনয়ের দিক থেকে আফজাল শরিফ, শর্মিলী আহমেদ এবং মিশা সওদাগর তাদের যোগ্যতার পরিচয় দিয়েছেন। প্রায় প্রত্যেকটি গানই শ্রুতিমধুর, সুচিত্রায়িত। ছোট ছোট কমেডি দৃশ্যগুলো তুলনামূলকভাবে ভালো এবং দর্শককে আমোদিত করেছে।
শাকিব খান ও তিন্নির সিনেমা আমার মন কাড়তে সক্ষম না হওয়ার দোষ বোধহয় দর্শক হিসেবে আমারই। কারণ এই একই সিনেমা একসাথে অনেক নারী পুরুষ একত্রে উপভোগ করেছেন। আলিশা-কে উদ্ধারের প্রচেষ্টায় শাকিব খান যখন বিভিন্ন বাধা-বিপত্তিকে অতিক্রম করে দৌড়াচ্ছে - আমার পাশের দর্শক তখন উত্তেজনায় হাটু তুলে বসেছেন, সব ভুলে চিৎকার করে উঠেছেন। নতুন নতুন পোশাকে শাকিব খান পর্দায় উপস্থিত হওয়া মাত্রই সামনের সারিতে বসা মেয়েরা প্রশংসাসূচক শব্দ করেছে, শাকিব খানের কৌতুক দৃশ্যগুলোতে পুরা হল ভর্তি দর্শক হা হা করে হেসেছে। এ সকল টুকরা দৃশ্যই শাকিব খানের জনপ্রিয়তাকে নির্দেশ করে, সেই জনপ্রিয়তার কাছে তিন্নির প্রয়োজন ও অবস্থান বিন্দুসম।
সিনেমার নির্মান সময়ে পরিচালক কি দুরাবস্থার মধ্য দিয়ে কাটিয়েছেন, তিন্নি তাকে কতভাবে ভুগিয়েছে ইত্যাদি বিবেচনা করলে সোহানুর রহমান সোহানের নির্মান সংক্রান্ত ত্রুটিগুলো উপেক্ষা করা যায়, কিন্তু সম্ভাবনাময় একটি গল্পকে মুখ থুবড়ে হত্যা করার দায়ে তিনি অবশ্যই দায়ী হবেন।
40 মন্তব্যসমূহ
দেখার ইচ্ছা গ্যাসে গা !!!!!!!!!!!!!! থ্যাংকস ফর সেভিং মাই টাইম .....................।
উত্তরমুছুনkhub valo likhsen :)
উত্তরমুছুনপড়লাম। ছবির ট্রেইলারটা দেখতে দেখতে ভাবছিলাম সেই আশির দশকের ছবির একশন দৃশ্যগুলোর কথা। কিছুই পাল্টায় নাই আর। সেই কাঁচ ভাঙ্গাভাঙ্গি, টেবিলের উপর আছড়ে পরা, শুন্যে ডিগবাজী, এফডিসির দেয়াল ঘেসে মারামারি, ভাঙ্গা গাড়ীতে আগুন কিছুই আর পাল্টালো না। না পাল্টালো বিজ্ঞাপনের চিৎকার। 'সে আমার মন কেড়েছে' এই কথাটি এমন বারে বারে গলা ফাটিয়ে কান ফাটা চিৎকার করে বলার কি হল? যারা তালি দিলেন আর সিটি বাজালেন তারাই কি সিনেমার একমাত্র দর্শক থাকবেন? তা হলে আর এ নিয়ে আমাদের লেখালেখি কেন? কেম্নে যে কি হবে আর কে জানে!
উত্তরমুছুনপ্রথম প্যারাতে গল্পের যে বর্ননা দিলেন- তাতে আগ্রহী করে তুলেছিল...। তারপরের কথা আপনিই ভালো জানেন, যেহেতু আমি দেখি নাই। টিভি-তে দুই একটা গান দেখেছি। শ্রুতিমধুরই লেগেছে।
উত্তরমুছুনরিভিউ ভালো লাগল। শুকরিয়া।
দারুন হয়েছে বস। সোহানুর রহমান সোহান একজন গুনি পরিচালক তা অবশ্যই স্বীকার করি ,কিন্তু মাঝে মাঝে মনে হয় তিনি দর্শকদের নতুন কিছু দিতে গিয়ে খেই হারিয়ে ফেলেন। একটি সাধারন মানের কাহিনী অনেক সময় অসাধারন হয়ে যায় পরিচালকের যত্ন দিয়ে নির্মাণ, সুমধুর গান, চমৎকার ও শক্তিশালী সংলাপ আর বুদ্ধিদীপ্ত নাটকীয়তার গুনে। এই ব্যপারগুলো খেয়াল না করলে বম্বের শাহরুখ, ক্যাটরিনাকে নিয়ে ছবি বানালেও কোন লাভ হবে না।
উত্তরমুছুন৭০-৯০ দশকের ছবিগুলোতে দেখবেন কাহিনী, নাটকীয়তা, গান এই তিনটি বিষয়কে গুনি পরিচালকরা সবসময় যত্ন দিতেন যার ফলে জসিম এর মতো ভিলেনও নায়ক হিসেবে সুপারহিট হতে পেরেছিল, সালমান শাহ এর মতো সুদর্শন, স্মার্ট ও প্রতিভাবান নবাগত তরুণ অভিনেতারাও প্রথম ছবিতেই সুপার ডুপার হিট হয়েছিল, মান্নার মতো গলা ভাঙ্গা অভিনেতাও নিজেকে দুর্দান্ত ও জনপ্রিয় তারকাতে পরিনত করতে পেরেছিলেন। এর পেছনে সকল কৃতিত্ব গুনী পরিচালকদের তৈরি দুর্দান্ত ছবিগুলো। আজ সবাই নতুন চিন্তা করতে গিয়ে কোন লাইনে যাচ্ছেন সেই লাইন ধরে রাখতে পারছেন না। অর্থাৎ আজকের দর্শকদের কি দিলে সন্তুষ্ট হবে সেটা এখনও পরিচালকরা বুঝতে পারছেন না পরিস্কার ভাবে যার ফলে আজ প্রতিটা ছবিতে অসংখ্য ত্রুটি দেখা দেয়। পরিচালকদের আগে বুঝতে হবে দর্শকরা আসলে কি চাচ্ছে । একটি ভালো ছবিতে দর্শকদের চাওয়া খুবই সীমিত যেমন - ভালো কাহিনী, সংলাপ ও চিত্রনাট্য, আধুনিক প্রযুক্তির সদ্ব্যবহার করে ভালো নির্মাণ, প্রিয় তারকার দুর্দান্ত অভিনয় ও মনে গেথে রাখার মতো কয়েকটি গান। কিন্তু কেন যে পরিচালকরা আজ এতো বিভ্রান্ত সেটা বোধগম্য নয়।।
সিনেমাটা দেখার ইচ্ছা আছে। ট্রেইলার দেখেই মনে হোল তিন্নিকে দিয়ে হবে না। রিভিউ-টার জন্য ধন্যবাদ।
উত্তরমুছুন:(
উত্তরমুছুনআগে যেগুলা দেখার আগ্রহ তৈরী হয়েছিল সেগুলো দেখেছেন তো?
হলে যাওয়ার অভ্যাস তৈরী করতে হবে - এটা দর্শক হিসেবে সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি উন্নয়নে কর্তব্য। ভালো থাকুন সাজিদ :)
বস,
উত্তরমুছুনসিনেমায় কাহিনী বলে দেয়া আমার ঠিক পছন্দ না, সিনেমার আনন্দ পুরাটাই নষ্ট হয়ে যায়। যা বলেছি - বিশ্বাস রাখতে পারেন। এত সুন্দর একটা ভিত্তি তৈরী করেছিলেন পরিচালক - ঠিকমত এগিয়ে নিয়ে যেতে পারলে এই সিনেমাই টানটান উত্তেজনার সিনেমা হতে পারতো।
পরে আপনাকে বিস্তারিত বলছি।
ধন্যবাদ বস :)
সাইফুল, এর সাথে একমত। গলা ফাটিয়ে কান ফাটা চিৎকার করে যিনি বলেন, সে এক ই ব্যক্তি। শুধু আনন্তের ছবিতে তার কণ্ঠ শুনা যায়না।
উত্তরমুছুনদারাশিকো'র ব্লগে স্বাগতম বস :)
উত্তরমুছুনএই প্রশ্নগুলো কতটা বাস্তব সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। সোহানুর রহমান সোহানের প্রতি আস্থা তৈরী হয়েছে অনেক আগে - কেয়ামত থেকে কেয়ামত দেখে। সাম্প্রতিক সময়ে দ্য স্পিড এবং আজকের সিনেমা দেখে চূড়ান্ত হতাশ।
এখনো যদি ভিলেন নিজের ছেলের সাথে ধনী ব্যবসায়ীর মেয়েকে বিয়ে দিয়ে সম্পত্তি বাগাতে চায় তাহলে কিভাবে হবে? কেন একজন এসপি তার পুলিশ ফোর্স নিয়ে একজন ব্যবসায়ীর মেয়েকে খুজে বেড়াবেন? পরিচালক কি এসপি-র কর্মপরিধি সম্পর্কে কোনই ধারনা রাখেন না? কেন একজন নায়ক ইঞ্জিন চালিত গাড়ির পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে ভিলেনের আস্তানায় হাজির হবে? কেন একটা মানুষ যার পুরো সিনেমায় ধর্মের সাথে কোনই যোগাযোগ নাই, বিপদে পড়লে মসজিদে কিংবা মাজারে গিয়ে আল্লাহর সাহায্য চেয়ে নগদে সাহায্য পাবে?
অনেক প্রশ্ন। খুবই হতাশ হইছি আজকের সিনেমা দেখে।
ভালো থাকুন বস। আবার আসবেন। :)
এবার নাকি “মাই নেইম ইজ খান” ছবি অইবে!! যুগান্তরে পর্ছিলাম। আল্লায় বাছাক.....
উত্তরমুছুনদোষ কি সেই এক শাকিব খানেরটাই পাইলেন?
উত্তরমুছুনআপনারে আল্লাহ বাছাক :)
''একজন অভিনেতার হাতকে কাজ দিতে হয়, নাহয় ডায়লগ ডেলিভারীর সময় হাত দুটো কোমড়ে কিংবা প্যান্টের পকেটে স্থান নেয় – যা অভিনয়কে কৃত্রিম করে তোলে।''- আপনার এ ভাবনার সাথে আমিও একমত। তবে ছবিটা না দেখে খুব বেশী কিছু বলা ঠিক হবেনা। তাহলে আতলামী হয়ে যাবে। সুযোগ থাকলে ঢাকার বাইরের কোন হল থেকে পাবলিক রিঅ্যাকশান সমেত ছবিটা উপভোগ করার আশা রাখলাম :)
উত্তরমুছুনএকটা মজার ব্যাপার খেয়াল করলাম, এবারের ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত দুটো হিট ছবিরই(মোষ্ট ওয়েলকাম, সে আমার মন কেড়েছে) হিরোর চরিত্রের নাম এক। ''আরিয়ান'' ;)
ছবিটা মন কাড়তে না পারলেও
উত্তরমুছুন"রিভিউটা আমার মন কেড়েছে" ---
:) :) :)
এইবারের ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলা মুভিগুলোর মধ্যে এইটা দেখার ইচ্ছা ছিল বেশী..................। সেটাই শেষ আর কি দেখব !!!!!!!!!!!!! আপনিও ভালো থাকবেন :D
উত্তরমুছুনখান না ভাই সুলতান !!!!!!!!!!!!!!!!
উত্তরমুছুনমোস্ট ওয়েলকাম = আরিয়ান
উত্তরমুছুনসে আমার মন কেড়েছে = আরিয়ান
তাই না ?
একটি সম্ভাবনাময় গল্পের অপমৃত্যুতে যার পর নাই ব্যাথিত হলাম!! প্রথম প্যারাটা যতটা আশা জাগানিয়া শেষের দিকটা ততটাই হতাশাব্যাঞ্জক। আমাদের পরিচালকরা কি পারেন না সামাজিক অ্যাকশন নামক পুরোনো ফ্যান্টাসি নির্ভর চলচ্চিত্র বাদ দিয়ে এমন চলচ্চিত্র বানাতে যে চলচিত্রে আমাদের সমাজের প্রতিফলন ঘটবে?? আর কিছু কমনসেন্সতো নিদেনপক্ষে ব্যবহার করা উচিত। এই টু ফাস্ট টু ফিউরাসের যুগে নায়ক গাড়িকে চেজ করছে, প্রোটাগনিস্ট দু জনের একজন ধনী একজন গরীব, ভিলেন একই পদ্ধতিতে টাকা বানানোর ধান্ধা করছে আর সিনেমা শেষে পুলিশের আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না ডায়লগ, এমন উদ্ভট আর পুরোনো চক্র থেকে বাংলা সিনেমাকে কে বের করবে???
উত্তরমুছুনমোস্ট ওয়েলকাম দেখে নিন। ঈদের সিনেমাগুলার মধ্যে এটিই সবচে ভালো চলছে।
উত্তরমুছুনশুভকামনা :)
সুলতান মুক্তি পেয়ে গেছে, মাই নেম ইজ খান নামেও একটা সিনেমা মুক্তি পাবে বলে ঘোষনা দেয়া হয়েছে।
উত্তরমুছুননামটা আমিও খেয়াল করেছি, কাকতালীয় মনে হয়েছে। কারণ এই সিনেমার কাজ চলছে প্রায় তিন বছর। মোস্ট ওয়েলকাম বোধহয় এত আগে থেকে কাজ শুরু হয় নি।
উত্তরমুছুনআপনার বিশ্লেষন দুর্দান্ত বস। হয়তো এটাই কারণ।
উত্তরমুছুনশাকিব খান সম্পর্কে যা শোনা যায় তা যদি সত্যি হয় তবে পরিচালকও তার হাতে বন্দি। সেক্ষেত্রে দর্শকের চাহিদানুযায়ী সিনেমাই নির্মান করেছেন তিনি - শাকিবখান কেন্দ্রিক সিনেমা নির্মান করেছেন।
হতাশ :(
ভালো থাকুন কবি ও কাব্য :)
ধন্যবাদ জান কোরবান।
উত্তরমুছুনতিন্নি যদি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে থাকতে চায় তবে তার উচ্ছৃঙ্খল মনোভাব থেকে সরে আসতে হবে। নচেৎ তার না থাকাই উচিত।
ভালো থাকুন।
আপনার লেখার স্টাইল সুন্দর, পড়ার আকর্ষন ধরে রাখে। রিভিউ দেখে মনে হল এটি একটি ইংলিশ মুভির বাংলা ভার্সন, যদিও মুভির নাম মনে নেই, খোজ দ্যা সার্চ এ আছি পেলে জানাবো। অনেক আগে স্টার মুভিজ এ দেখেছিলাম।
উত্তরমুছুনদারাশিকো'র ব্লগে স্বাগতম।
উত্তরমুছুনএকজন পাঠকের বদৌলতে নামটা জানা গেল। এক্সেস ব্যাগেজ (১৯৯৭)। ক্রাইম কমেডি।
www.imdb.com/title/tt0119086/
ভালো থাকুন। আবার আসবেন।
Most Welcome Ebong Se Amar Mon Kereche, 2ta Movier Story ANANNA MAMUNER,
উত্তরমুছুনEi Movie Tar Story France Kiss Namer Ekta movier copy, ei story diye er age bollywoode peyar to hona hitah(Ajay Kaajol), ebong kolkatay mon manena(dev, koel)namer 2ta movie toiri hoyechilo,
ধন্যবাদ তুহিন।
উত্তরমুছুনফ্রেঞ্চ কিস সিনেমাটা দেখা হয় নি, কিন্তু উইকি-তে প্লট পড়ে দেখলাম তেমন মিল পাওয়া যাচ্ছে না। পেয়ার তো হোনা হিথা-র কাহিনীও আরও বিস্তারিত মনে হচ্ছে। সেই তুলনায় এক্সেস ব্যাগেজ এর কাহিনীর সাথে বেশ মিল পাওয়া যায়।
সম্ভব হলে কনফার্ম করবেন প্লিজ।
ভালো থাকুন তুহিন :)
amar mone hoy ekhanei paoya jabe, dekhte paren. Review ta darun gothonmulok.
উত্তরমুছুনhttp://www.rottentomatoes.com/m/excess_baggage/
নায়িকা কে নিয়ে জঙ্গলে পালানো পর্যন্ত কাহিনীটাকে আমার দারুণ মনে হয়েছে। ভাল একটা কিছু দেখতে যাচ্ছি বলেই মনে হয়েছিল। তিন্নীকেও দেখতে বেশ ভাল লাগছিল। ব্যাপারটা বোধহয় টেস্ট বদলের কারণে হতে পারে। কিন্তু এর পর থেকেই কাহিনী সেই চিরাচরিত ধারাতেই ফিরে গেল। শাকিবের চরিত্রের সাথে তার পোশাক-আশাক যায় নি। গানগুলো ভাল হয়েছে। তিন্নীর অভিনয় তার স্ট্যান্ডার্ডের না হলেও অপু বিশ্বাস আর সাহারাকে দেখতে দেখতে যে বিরক্তি চলে এসেছিল তা থেকে অন্তত স্বস্তি দিয়েছে। যে বন্ধুটিকে জোর করে হলে নিয়ে গিয়েছিলাম, জঙ্গলে পালানো পর্যন্ত তার দিকে তাকিয়ে ভাব দেখানো হাসি দিয়েছি যে দেখ তুই আসতে চাইলি না কিন্তু মুভিটা অসাধারণ। কিন্তু শেষ হওয়ার পর আর তার দিকে তাকাতে পারছিলাম না।
উত্তরমুছুনদারাশিকো'র ব্লগে স্বাগতম কিবরিয়া :)
উত্তরমুছুনএই একই ঘটনা আমার ক্ষেত্রেও ঘটেছে। বন্ধু-কলিগ গেল আমার সাথে, কাহিনী যখনই চিরচেনা রূপে ফেরত গেল, তখনই তারে বলছি - এখন আপনার ইচ্ছা, ভালো না লাগলে চলে যান, আমি দেখবো। বেচারা ভদ্রতার খাতিরেই কিনা জানি না পুরা সিনেমা বসে থেকে দেখল।
আমার সাথে আর কোনদিন সিনেমা দেখতে যাবে কিনা কে জানে :(
ভালো থাকুন কিবরিয়া। আবার আসবেন :)
সুহান ভাই এমন একটা হ-জ-ব-র-ল কাজ করবে ভাবাই যায়না।
উত্তরমুছুনকরলো, এবং করছে :(
উত্তরমুছুনএইটাই দু:খজনক।
ইউসুফ খান, আপনার প্রো পিকও আমার মন কেড়েছে ;)
উত্তরমুছুনবের করার লোক তৈরী হচ্ছে। অপেক্ষা শুধু বের করে নিয়ে আসা পর্যন্ত। :)
উত্তরমুছুনবেশ ভালো রিভিউ হইছে।তবে কাহিনী তথৈবচ।নায়িকা হিসাবে ভারী শিল্পের ব্যবহার মনে হয় কমতাছে।গুড সাইন।বাকিটা যদি কোনোদিন দেখি।শুরুর দিকে গন ইন সিক্সটি সেকেন্ডের মতন লাগ্লো।
উত্তরমুছুনদারাশিকো'র ব্লগে সুস্বাগতম বস।
উত্তরমুছুনশুরুর দিকটা গন ইন সিক্সটি সেকেন্ডের তুলনায় এক্সেস ব্যাগেজ এর সাথে বেশী মিলে যায়।
আবার আসবেন :)
বাংলা ছবি দেখা হয় না। মাঝে মাঝে মনে স্বাধ জাগে। আপনার রিভিউ পড়ে মজা পাই।
উত্তরমুছুনশুনলাম ছবিটা নাকি হিট হয়েছে।
জলিলের ভাইয়ের ছবি এবার মোষ্ট ওয়েল্কাম করেন নাই!
স্বাগতম ভাইয়া :)
উত্তরমুছুনছবিটা হিট হয়েছে কিনা ঠিক জানা নাই। হতেও পারে। যদি হয়, তাহলে শাকিব খানের জন্য হয়েছে, তিন্নির ভূমিকা নাই :)
মোস্ট ওয়েলকাম এখনো দেখা হয়ে উঠে নি। তাই করা হয় নি :(
ভালো থাকবেন ভাইয়া। আবার আসবেন :)
Good Job...
উত্তরমুছুনহুম..................... অনন্তর ঐটাও দ্যাখার ইচ্ছা আছে .....................। দেখবো ইণশাআল্লাহ .........।
উত্তরমুছুন